প্রত্যেক স্বৈরশাসক এবং নব্য যালিম প্রো দের আয়নাঘর আর বন্দিশালা থাকবেই!
বাশার আল আসাদের পিতা হাফিজ আল আসাদের সময় আশির দশকে রাগাদ আল তাতারি নামে এক পাইলট প্রতিবাদীদের মিছিলে বোম্বিং করতে অস্বীকার করায় কারান্তরীণ হন, ৪৩ বছর পর মুক্তি পেয়েছেন গতকাল!
এই সেই সিদনায়া কারাগার। এর ভিতরেই গণকবরও হত। আজকে বিদ্রোহীরা যখন গেট খুলে দিচ্ছিল, অসংখ্য বন্দী নারী ও শিশুও সেখান থেকে বের হয়ে আসে। যারা বন্দী অবস্থায় ক্রমাগত ধর্ষণের শিকার হয়েছে। আর সুন্নী মুসলিম হলেতো শিয়াদের কাছে তা দায়িত্বের মত ছিলো!
হাজারো যোগ বিয়োগ গুন ভাগ থাকবে! কিন্তু লাখো মানুষের ঘরে ফেরার মিছিল আর বন্দিদের মুক্তি দেখেও যারা বুঝছেন না সিরিয়ার মানুষের জীবনে মুক্তির কি আনন্দ তারা এই ছবিকে দেখুন। মানুষের মুখ দেখে বিস্মিত, মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলা অজানা সময় ধরে আটকে থাকা এই বন্দীর মুখটাকে দেখুন।
যাদের অনেকে জানেইনা আসাদের বাপ ২০০০ সালেই মরে গেছে! বছরের হিসাবও তাদের কাছে জানা নেই!
এই মহান বিজয়ের এই প্রাপ্তিটুকুর হিসাব কোনো কিছুর সাথে তুল্য নয়!
আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ ফেসবুক থেকে।